BanshkhaliTimes

সাধনপুর পল্লী উন্নয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষানুরাগী সদস্য হলেন সাহাব উদ্দীন চৌধুরী

BanshkhaliTimes

বাঁশখালী টাইমস: সাধনপুর পল্লী উন্নয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির শিক্ষানুরাগী সদস্য মনোনীত হয়েছেন বিশিষ্ট সংগঠক ও সমাজসেবী বাঁশখালীর কৃতীসন্তান মোহাম্মদ সাহাব উদ্দীন চৌধুরী। ম্যানেজিং কমিটির সর্বসম্মতিক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, চট্টগ্রাম কর্তৃক শিক্ষানুরাগী সদস্য হিসেবে মনোনীত করায় তিনি সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এ প্রসঙ্গে তিনি বাঁশখালী টাইমসকে বলেন- ‘আমি দ্বিতীয় বারের মতো বিদ্যালয়ের সম্মানজনক পদে দায়িত্ব পেয়ে সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। শিক্ষা, ক্রীড়া, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে দীর্ঘদিন কাজ করার অভিজ্ঞতা দিয়ে প্রিয় বিদ্যালয়কে সুন্দর, সুশৃঙ্খল ও শিক্ষার মানোন্নয়নে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাবো।’
লায়ন মোহাম্মদ সাহাব উদ্দীন চৌধুরী একজন নিবেদিত প্রাণ সমাজসেবী ও সংগঠক। তিনি বাঁশখালী উপজেলার সাধনপুর গ্রামের চৌধুরী বাড়ির মরহুম জাবের আহমদ চৌধুরীর পুত্র৷ তাঁর মাতার নাম লায়লা বেগম। গ্রামের স্কুল হতে শিক্ষা জীবন শেষ করে তিনি চট্টগ্রাম শহরস্থ পাহাড়তলী কলেজ ও সরকারি সিটি কলেজ থেকে মাস্টার্স শেষ করেন। পরবর্তীতে তিনি চাকরির পাশাপাশি সমাজসেবায় নিজেকে ওতপ্রোতভাবে জড়িত রাখেন।

তিনি দুর্নীতি দমন কমিশন( দুদক) কর্তৃক বাঁশখালী উপজেলা দুনীতি প্রতিরোধ কমিটির চতুর্থ বারের মত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও তিনি জাবের লায়লা কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান, সাধনপুর ঐক্য পরিষদের সভাপতি, বাঁশখালী সমিতি চট্টগ্রামের সহ সভাপতি, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমাজকল্যাণ ফেডারেশনের কোষাধ্যক্ষ, নোয়াজিস চৌধুরী বাড়ি জামে মসজিদের সাংগঠনিক সম্পাদক, গ্লোরিয়াস হিউম্যান রাইটস চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সাধনপুর অগ্রদূত ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে যুক্ত আছেন। তিনি চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক সমিতি , মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতাল, নাটাব, চট্টগ্রাম সমাজকল্যাণ পরিষদ, জেলাব্যাপী সমাজসেবী সংস্থা ‘সমন্বয়’ এর আজীবন সদস্য হিসেবে ওতপ্রোতভাবে জড়িত আছেন।

লায়ন সাহাব উদ্দীন চৌধুরী বর্তমানে চট্টগ্রামস্থ বাশার গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত আছেন, পারিবারিক জীবনে তাঁর সহ-ধর্মিনী প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগে চাকুরিরত এবং তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ে সন্তানের জনক।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *