বাঁশখালী টাইমস প্রতিবেদন: ১৪শ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষায় (বিজেএস) সহকারী জজ হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন এডভোকেট সৈয়দ আবিদুল হক।
তিনি বাঁশখালী উপজেলার বৈলছড়ী ইউনিয়নের চেচুরিয়া গ্রামনিবাসী সৈয়দ আহমেদুল হক ও রায়হানা হকের সন্তান। তাঁর দাদা-সৈয়দ ছমদুল হক। তিনি খ্যাতিমান শিশু বিশেষজ্ঞ -ডা. সৈয়দ মেজবাহুল হক ও সৈয়দ মিনহাজুল হকের ভাতিজা।
এডভোকেট আবিদ প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.বি (অনার্স) ও এলএল.এম ডিগ্রী অর্জন করেন৷ বর্তমানে তিনি সিনিয়র এডভোকেট নজরুল ইসলাম সেন্টুর (স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-০৩, চট্টগ্রাম) চেম্বারে আইনপেশায় কর্মরত আছেন।
বিচারক হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার এই সুবর্ণ সুযোগ প্রাপ্তি সম্পর্কে তিনি বাঁশখালী টাইমসকে বলেন- ‘বাঁশখালীর সন্তান হিসেবে আমার এই সফলতা নিঃসন্দেহে পুরো বাঁশখালীর সফলতা। মহান আল্লাহর রহমত ছাড়া আমার পক্ষে এই অর্জন লাভ করা কখনোই সম্ভব হতো না। আজকের এই সফলতার পিছনের গল্পে অনেকের পূর্ণ সমর্থন পেয়েছি। আমার পরিবার, আমার চাচা ডাঃ সৈয়দ মেজবাহুল হক, সৈয়দ মিনহাজুল হক, আমার বোন ব্যারিস্টার তাজিন মরিয়ম সঞ্চারী, আমার ভাই শিক্ষানবীশ আইনজীবী আসিফ সামদুন পরশ, আমার অন্যান্য আত্মীয়-স্বজন, আমার একাডেমিক পর্যায়ের প্রত্যেক শিক্ষক, আমার বিজ্ঞ সিনিয়র এডভোকেট নজরুল ইসলাম সেন্টু স্যার, আমার সহপাঠীগণ, বন্ধু-বান্ধব, বড় ভাই-ছোট ভাইসহ সকলের সমর্থন অনস্বীকার্য। আমি সকলের প্রতি কৃতজ্ঞ। আমি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দৃঢ় মনোবল নিয়ে বিচারিক জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত প্রজ্ঞার সাথে নিরলস পরিশ্রম করার জন্য আল্লাহর রহমত প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সকলের দোআ প্রার্থী।