বাঁশখালী টাইমস: বাঁশখালী সরল ইউনিয়নে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ বাঁশখালীর শীর্ষ সন্ত্রাসী জাফর মেম্বার (৪৮) ও তার ভাই খলিলুর (৪৫)সহ ৩ জন নিহত হওয়ার খবরে জনমনে স্বস্তি ফিরে এসেছে যেন!
র্যাবের এই অভিযানকে সরল ইউনিয়নের স্থানীয় ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ স্বাগত জানিয়েছে। তারা জানায়, শুধু এই সন্ত্রাসীরা নয়, এদের প্রতিপক্ষ আরেকটি গ্রুপও সরলে বিদ্যমান রয়েছে, তাদের বিরুদ্ধেও যেন এধরনের অভিযান পরিচালনা করা হয়।
সম্প্রতি বাঁশখালীর সরলে দুইপক্ষের বন্দুক নিয়ে গোলাগুলির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এতে করে বাঁশখালী সম্পর্কে একটা নেতিবাচক ধারণার সৃষ্টি হয়। এধরনের ঘটনা যেন আর ঘটাতে না পারে সেজন্য আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে সাধারণ মানুষ আরো কার্যকরী অভিযান চায়।
সরল ইউপির ২ নং ওয়ার্ডের এক দোকানদার জানিয়েছে, সরলে কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপ রয়েছে, যারা প্রায় সময় দা-কিরিচ-অস্ত্র নিয়ে প্রতিপক্ষের উপর হামলা করে। এদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে যেন এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনা হয়।
আজকের দিনদুপুরে এমন বন্দুকযুদ্ধের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বাহবা দিচ্ছে বাঁশখালী ও বাঁশখালীর বাইরের ফেসবুক ব্যবহারকারীগণ। তারা তাদের স্ট্যাটাস ও মন্তব্যে বলছে, শুধু সরলে নয়, চাম্বল-ছনুয়াসহ পুরো বাঁশখালীতে চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও ইয়াবাকারবারিদের বিরুদ্ধে যেন দ্রুত ব্যবস্থা নেয় প্রশাসন।