বিশিষ্ট সমাজসেবী, বাঁশখালীর কৃতিসন্তান হাজী আবদুল গণি ১৯০৪ সালে বাঁশখালী উপজেলার অন্তর্গত গুনাগরী গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা আবদুল কুদ্দুছ চৌধুরী ও দাদা আমীর আলী চৌধুরী ছিলেন জমিদার ও সমাজহিতৈষী ব্যক্তিত্ব।
হাজী আব্দুল গণি চৌধুরী ১৯৬১ সালে পবিত্র হজব্রত পালনের উদ্দেশ্যে সাগর পথে মক্কা মদিনা গমন করেন।
জীবদ্দশায় তিনি খাসমহলে তাঁর ক্রয়কৃত জায়গার উপর ১৯৪৮ সালে একটি মসজিদের গোড়াপত্তন করেন। একই সাথে জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য পাকা ঘাট, মুসাফিরখানা ও টয়লেট নির্মাণ করে দেন। পরবর্তীতে তিনি উক্ত জায়গা মসজিদ কমপ্লেক্সের জন্য ওয়াক্বফ করে দেন। তাঁর যোগ্য উত্তরসূরীদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় গড়ে উঠেছে এ গণি প্লাজা নামের অত্যাধুনিক শপিং কমপ্লেক্স।
১৯৭৯ সালে ৭৫ বছর বয়সে তিনি ইন্তেকাল করেন।