বাণীগ্রামের জগন্নাথ ধামে মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এম.পি

অরণ্য অধিকারী: বাণীগ্রাম সার্বজনীন শারদীয় দুর্গোৎসবে আলোচনা সভা, বস্ত্রবিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে বস্ত্রবিতরণ করেন সংসদসদস্য আলহাজ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এম.পি.।

অকাল বোধনের রাজকীয় পুজো শরৎকালের শারদীয় উৎসব মহান দুর্গাপূজা। এই পুজো আজ থেকে ৬১ বৎসর পূর্বে তিনশত ষাট পালং এর জমিদার মাগনদাস রায়ের দূর্গা দালানেই পূজিত হতো। আর এ পুজো উপভোগ করার জন্য বাঁশখালীর বিভিন্ন প্রান্তর এবং পাশ্ববর্তী এলাকা থেকে ভিড় জমাতো দর্শনার্থীরা।

কালক্রমে যুগের পরিক্রমায় অনেক কিছুই যেন পাল্টে গেছে। আস্তে আস্তে এই জমিদারি পুজো জনগণের হাত ধরে সার্বজনীন রূপ লাভ করল। বাণীগ্রামের বিভিন্ন আঙিনা ঘুরে অবশেষে এই বাণীগ্রাম সার্বজনীন পূণ্যভূমি জগন্নাথ ধামের চত্বরে সৌকর্য্যকে বিলিয়ে যাচ্ছে।

এই পুজোর বনেদিয়ানা কালের কপোলে বিন্দুমাত্র ও ম্লান হয়নি। এখনও উড়িয়ে যাচ্ছে রাজকীয় ঐতিহ্যের রঙিন ধ্বজা। তাইতো চারদিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ঠাসাঠাসি এই প্রান্তর।

মহা সপ্তমীর সোনালি সন্ধ্যায় বাঁশখালীর মাননীয় সংসদসদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এবং বাঁশখালীর বিভিন্ন মহলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এই মঞ্চেই ঘোষণার মাঝে পুরো বাঁশখালীর মন্দির পরিদর্শনের উদ্ভোধনী, অনুদান প্রদানের যাত্রা শুরু করেন।

সময়ের তালে বহাল তবিয়তে বাঁশখালীর পুজোর বহরে নেতৃত্বের রাজটীকা কপালে বেধে জলজলে মহীয়ান। এই ভাবেই কাটুক আগামী সবার উপস্থিতি ও আনন্দে কালের পর কাল।

বোধনের মন্ত্রে উজ্জীবিত আঙিনায় বিজয়ার আলোর ফুলকিরা ঘুরে পাক মহান আনন্দ।

Spread the love

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *