মুহাম্মদ মিজান বিন তাহের, বাঁশখালী টাইমস: বাঁশখালী উপজেলা আওয়ামী ওলামালীগের উদ্যোগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল বৃহস্পতিবার বিকাল ৪ টায় সংগঠনের দলীয় কার্যালয়ে উপজেলা ওলামালীগের সিনিয়র সহ সভাপতি মৌলানা হাফেজ শহিদুল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,বাঁশখালী উপজেলা আওয়ামী ওলামালীগের সভাপতি মৌলানা আক্তার হোসাইন,প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামিক ফ্রন্ট বাঁশখালী উপজেলার শাখার সভাপতি মৌলানা বশির আহমদ,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা ওলামালীগের সাধারন সম্পাদক মৌলানা দিদারুল ইসলাম,সাংগঠনিক সম্পাদক মৌলানা আলাউদ্দীন,কালীপুর ইউনিয়ন ওলামালীগের সভাপতি মৌলানা আশরাফ আলী,বাহারছড়া ইউনিয়ন ওলামালীগের সভাপতি মৌলানা দিদারুল আলম,খানখানাবাদ ইউনিয়ন ওলামালীগের সভাপতি মৌলানা সাজ্জাদ হোসেন,কাথরিয়া ইউনিয়ন ওলামালীগের সভাপতি মৌলানা হারুনুর রশিদ,চাম্বল ইউনিয়ন ওলামালীগের সভাপতি মৌলানা এজাজ,পৌরসভা ওলামালীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মৌলানা সাহাব উদ্দীন,সরল ইউনিয়ন ওলামালীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মৌলানা কুরবান,সরল ইউনিয়ন ওলামালীগের সাধারন সম্পাদক মৌলানা আব্দুল জলিল,উপজেলা ওলামালীগের সহ-সভাপতি মৌলানা আরিফুল হক,উপজেলা ওলামালীগের সদস্য মৌলানা বোরহান উদ্দীন,কাথরিয়া ইউনিয়ন ওলামালীগের সাধারন সম্পাদক মৌলানা বেলাল উদ্দীন প্রমূখ।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, সেই কালো দিন ৭৫ এর ১৫ আগস্টের এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কে সপরিবারে হত্যা করে বাঙ্গালি জাতিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিল ঘাতকরা। তবে তাদের সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নাই। বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আজকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়নের জোয়ার বইছে বাংলার পথে প্রান্তরে। বক্তারা ঘাতকদের নির্মম পরিনতির কথা উল্লেখ করে বলেন, ১৫ আগস্টের খুনিরা বাঙ্গালি জাতির কাছে চিন্থিত হয়ে থাকবে আজীবন। বাংলার মানুষ খুনিদের কোনদিন ক্ষমা করবেনা এবং যারা খুনিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেবে এই বাংলার মানুষ তাদেরকেও ঘাতক হিসেবে চিন্থিত করে রাখবে।বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ একই সূত্রে গাঁথা। বঙ্গবন্ধু না থাকলে বাংলাদেশ কখনও স্বাধীন হতো না। কাজেই বাঙালি জাতি সবসময় বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে।
বক্তারা আরো বলেন, বাঁশখালীবাসী এমপি মন্ত্রী কম পায়নি, শুধু পায়নি আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এমপি কে। যিনি গত প্রায় ৫ বছরে বাঁশখালী বাসীর জন্য মাথার ঘাম পায়ে ফেলে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে থেকে পুকুরিয়া থেকে টৈটং পযন্ত বাঁশখালী প্রধান সড়ক সহ প্রায় উন্নয়ন তিনি নিজেই সম্পন্ন করেছেন।আগামীতে তাকে আবারো পুনরায় বাঁশখালীর উন্নয়ন ও আওয়ামীলীগ কে সুসংগঠিত করার লক্ষে নৌকা নমিনেশন দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি বিনীত অনুরোধ জানান।