ছনুয়ার শিক্ষিত তরুণ ও যুবক ভাইয়েরা এগিয়ে আসুন:
—————————.
আমরা ছনুয়ার উপকূলীয় সাগর চরে প্যারাবন ও সামাজিক বনায়ন ছাড়া অন্য কিছু দেখতে চাইনা। আমরা শুধু বাগান চাই। যেটি আমাদের ছনুয়ার উপকূলীয় বেড়িবাঁধ, ছুনয়ার মাটি ও মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষায় একটি টেকসই ভূমিকা পালন করবে । এটা আমাদের অঙ্গীকার। এই চরভূমি সরকারের । সরকার উপকূলবাসীর জীবন ও জীবিকা রক্ষার জন্য বনায়ন সৃজন করার জন্য ঐ চরভূমি বন বিভাগকে হস্তান্তর করেছে। কাজেই পুরো ছনুয়ার প্রায় ৮০ হাজার বাসিন্দার জীবন রক্ষার জন্য এখানে প্যারাবন সৃজন করতে হবে।প্যারাবন সৃজনই একমাত্র সমাধান। এটার বিকল্প কিছু হতে পারেনা। এটা আমাদের বেঁচে থাকার অধিকার। আমাদের ভবিষ্যত প্রজম্ম বেচে থাকার অধিকার। আমরা বিশেষ করে ছনুয়ার তরুণ সমাজ একটু জাগ্রত হলেই খুব অল্প সময়ে উপকূলীয় সাগর চরে একটি সুন্দর সবুজ ও প্রকৃতি বান্ধব বনায়ন সৃজন করা সম্ভব হবে। সরকার এবং সরকারের সংশ্লিষ্ট বন বিভাগ আমাদের একটু সহযোগিতা পেলেই সেখানে বিশাল আকারের বনায়ন সৃজন করতে পারবে ইনশাআল্লাহ ।হে তরুণ! হে যুবক ভাই! অাসুন হাতে হাত মেলাই। একটি ঐক্য গড়ে তুলি। নিজের জন্মস্থানের মাটি ও মানুষের জীবন ও জীবিকা রক্ষায় একটি ঐক্যবদ্ধ প্লাটফরম গড়ে তুলি। আমরা উপকূলের বাসিন্দাদের নিরাপত্তার জন্য সাগর চরে ম্যানগ্রোভ বাগান সৃজনের আন্দোলন সংগ্রামে শামিল হই। আমরা ছুনয়ার যে সমস্ত শিক্ষিত তরুণ, গ্রামে এবং নগরে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছি। সবাই একসাথে আওয়াজ তুলি। ছনুয়ার সাগর চরে বাগান ছাড়া যাতে অন্যকিছু গড়ে না ওঠে।
——————————.
( সাঈফী আনোয়ারুল আজিম, স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক সাঙ্গু.
প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক:
উপকূলীয় পাবলিক লাইব্রেরী
ছনুয়া, খুদুকখালী, বাঁশখালী,চট্টগ্রাম।)