
সাংসদের ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, ঈদের পরদিন সাংসদের স্ত্রীর ছোট বোন (শালী) তাঁর ছেলেকে নিয়ে সাংসদের শহরের বাসায় আসেন। এর দুদিন আগে শালীর শরীরে জ্বর আসে বলে পরিবার সূত্রে জানা যায়। সবাই উনার মাধ্যমে আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন বলে এমপির পরিবারের সদস্যরা ধারণা করছেন। যদিও সাংসদের শালীর নমুনা পরীক্ষা করা হয়নি। পরবর্তীতে আক্রান্তদের ২য় দফায় নমুনা দেয়ার সময় উনার (সাংসদের শালীর) নমুনা দেয়ার বিষয়ে চিন্তা করা হচ্ছে বলে জানান সাংসদের এপিএস একেএম মোস্তাফিজুর রহমান রাসেল।
তিনি বলেন, আল্লাহর রহমতে স্যার (সাংসদ) ভালো আছেন। পরিবারের সবাই ভালো আছেন। আমরাও ভালো আছি। সিভিল সার্জন মহোদয় খোঁজ-খবর রাখছেন। পরিবারের সবাই সিভিল সার্জনের পরামর্শ মেনে চলছেন। প্রয়োজনে যাতে ব্যবহার করা যায়, বাসায় অক্সিজেন সিলিন্ডার এনে রাখা হয়েছে। স্যার (সাংসদ) সবার কাছ থেকে দোয়া চেয়েছেন বলেও জানান এপিএস একেএম মোস্তাফিজুর রহমান রাসেল।
সূত্র: দৈনিক আজাদী