সারাদেশের মতো বাঁশখালীতেও জেঁকে বসেছে শীত। ভোর থেকে চারদিকে কুয়াশায় ঢেকে আছে। ভোরে বের হওয়া গাড়িগুলো খুব ধীরে চলতে দেখা গেছে। কোথাও কোথাও রাস্তা পরিষ্কার থাকলেও কোথাও আবার কুয়াশায় ঢাকা ছিল রাস্তা। গাড়িগুলো হেডলাইট ও ব্যাকলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করেছে।
আজ ভোরে বাঁশখালীতে তাপমাত্রা ছিল ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কদিন আগেও বাঁশখালীতে লোকজনকে তেমন একটা শীতের কাপড়ে দেখা যায়নি। কিন্তু গত পরশু থেকে শীত জেঁকে বসার পর বস্ত্রালয়ে বেড়ে গেছে শীতের কম্বল, সোয়েটার, জাম্পার, মাংকি ক্যাপ ও মাফলার বিক্রি।
এভাবে হয়তো আরো ক’দিন শীত পড়বে, ঠান্ডা বাড়বে।
উল্লেখ্য, ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৮, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পঞ্চগড়ের তেতুলিয়ায় আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।