বর্তমান দুনিয়ায় যোগাযোগের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ব্যবহৃত প্রযুক্তির মধ্যে অন্যতম একটি হল সামাজিকমাধ্যম। ইন্টারনেটভিত্তিক এই মাধ্যমের রয়েছে বিভিন্ন প্লাটফর্ম। তবে সবার শীর্ষে ফেসবুকের অবস্থান। এছাড়া টুইটার, ইন্সটাগ্রাম, টিকটকের মতো সামাজিকমাধ্যমগুলোরও রয়েছে তুমুল জনপ্রিয়তা।
সামাজিকমাধ্যমের প্লাটফর্মগুলো যার যত ফলোয়ার তাকে তত জনপ্রিয় মনে করা হয়। এজন্য ফলোয়ার বাড়ানোর একটি প্রতিযোগিতা দেখা যায়। যদিও বহু মানুষ আবার এই ফলোয়ারে বিশ্বাসী নয়।
তবে সামাজিকমাধ্যমে ফলোয়ারের বেশ গুরুত্ব রয়েছে। যার যত ফলোয়ার তার বার্তা তত দ্রুত বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে যায়। সামাজিকমাধ্যমে তার কার্যক্রম সম্পর্কে তত বেশি মানুষ অবগত থাকে।
ফলোয়ার বাড়ানোর জন্য বেশ কিছু উপায় অবলম্বন করা হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে স্বাভাবিক ও গ্রহণযোগ্য উপায় হচ্ছে অর্গানিক ফলোয়ার।
অর্গানিক ফলোয়ার:
ফেসবুকে অর্গানিক ফলোয়ার বলতে সহজে বলা যায় যে, ফেসবুক ব্যবহারকারীর স্ট্যাটাস, ছবি, ভিডিও বা অন্যান্য বিষয় দেখে যেসব মানুষ সহজে তার প্রতি আকৃষ্ট হয় বা তাকে অনুসরণ করে তারাই অর্গানিক ফলোয়ার। অর্গানিক ফলোয়ার বৃদ্ধির জন্য মানসম্পন্ন, জনস্বার্থ বিষয়, গুরুত্বপূর্ণ বা অন্যের ভালো লাগে এমন লেখা, ছবি বা ভিডিও পোস্ট করা যেতে পারে। তাহলে অর্গানিক ফলোয়ার বাড়তে পারে।
ফেসবুকে অর্গানিক ফলোয়ার বলতে সহজে বলা যায় যে, ফেসবুক ব্যবহারকারীর স্ট্যাটাস, ছবি, ভিডিও বা অন্যান্য বিষয় দেখে যেসব মানুষ সহজে তার প্রতি আকৃষ্ট হয় বা তাকে অনুসরণ করে তারাই অর্গানিক ফলোয়ার। অর্গানিক ফলোয়ার বৃদ্ধির জন্য মানসম্পন্ন, জনস্বার্থ বিষয়, গুরুত্বপূর্ণ বা অন্যের ভালো লাগে এমন লেখা, ছবি বা ভিডিও পোস্ট করা যেতে পারে। তাহলে অর্গানিক ফলোয়ার বাড়তে পারে।
পেজ ও গ্রুপে পোস্ট:
বিভিন্ন বিষয়ের ওপর বড় বড় পেজ ও গ্রুপ রয়েছে। আপনার পোস্টটি রিলেটেড পেজ বা গ্রুপে শেয়ার করতে পারেন। অনেকে পেজ ও গ্রুপে অন্যের স্ট্যাটাস শেয়ার করার অনুমতি দিয়ে থাকে। সেখানে আপনার পোস্ট বা স্ট্যাটাস শেয়ার করলে ফলোয়ার বাড়তে পারে। এভাবে যে ফলোয়ার আসে সেটিও অর্গানিক ফলোয়ার।
বিভিন্ন বিষয়ের ওপর বড় বড় পেজ ও গ্রুপ রয়েছে। আপনার পোস্টটি রিলেটেড পেজ বা গ্রুপে শেয়ার করতে পারেন। অনেকে পেজ ও গ্রুপে অন্যের স্ট্যাটাস শেয়ার করার অনুমতি দিয়ে থাকে। সেখানে আপনার পোস্ট বা স্ট্যাটাস শেয়ার করলে ফলোয়ার বাড়তে পারে। এভাবে যে ফলোয়ার আসে সেটিও অর্গানিক ফলোয়ার।
বুস্ট করা:
বুস্ট করার মাধ্যমে আপনি রাতারাতি হাজার হাজার থেকে লাখ লাখ লাইকার বা ফলোয়ার পেতে পারেন। এজন্য আপনাকে অর্থ খরচ করতে হবে। ফেসবুকে নিজে বুস্ট করা যায়। অন্যের সহায়তাও নিতে পারেন। সাধারণত নিজে অডিয়েন্স সিলেকশনসহ অন্যান্য বিষয়গুলো না বুঝলে আশানুরুপ ফলোয়ার আসবে না। এজন্য বিষয়গুলো ভালো বোঝে এমন কারো হেল্প নেয়া ভালো। বুস্ট করার জন্য ইলেক্ট্রিক্যালি পেমেন্টের বিষয় রয়েছে। সাধারণত ডলারে পেমেন্ট দিতে হয়। তবে বাংলাদেশে টাকায়ও পেমেন্ট দেয়া যায়।
বুস্ট করার মাধ্যমে আপনি রাতারাতি হাজার হাজার থেকে লাখ লাখ লাইকার বা ফলোয়ার পেতে পারেন। এজন্য আপনাকে অর্থ খরচ করতে হবে। ফেসবুকে নিজে বুস্ট করা যায়। অন্যের সহায়তাও নিতে পারেন। সাধারণত নিজে অডিয়েন্স সিলেকশনসহ অন্যান্য বিষয়গুলো না বুঝলে আশানুরুপ ফলোয়ার আসবে না। এজন্য বিষয়গুলো ভালো বোঝে এমন কারো হেল্প নেয়া ভালো। বুস্ট করার জন্য ইলেক্ট্রিক্যালি পেমেন্টের বিষয় রয়েছে। সাধারণত ডলারে পেমেন্ট দিতে হয়। তবে বাংলাদেশে টাকায়ও পেমেন্ট দেয়া যায়।
বান্ডেল অফার:
ফেসবুকে কিছু মানুষ আজকাল ফলোয়ারের বান্ডেল অফার দিয়ে থাকে। ৫০০০ ফলোয়ার ২০০০ টাকা বা ২০০০০ ফলোয়ার ৫০০০ টাকা। এমন নানা অফার ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপে বা পেজে পাওয়া যায়। এসব অফারে অনেক সময় প্রতারিত হতে হয়। টাকা দেয়ার পরে নাম্বার বন্ধ পেতে পারেন। আবার ফলোয়ার পেতেও পারেন। তবে এই ফলোয়ার আসলে কোনো কাজে আসবে না। কৃত্রিমভাবে তৈরি করা ফলোয়ার। যা শুধু আপনার ফলোয়ারের সংখ্যাটাই বেশি দেখাবে। অর্গানিক ফলোয়ার যেমন আপনার পোস্ট বা স্ট্যটাসে রিয়্যাকশন করবে এই ফলোয়ার তেমন করবে না। এটিকে মৃত ফলোয়ার বলা যেতে পারে।
ফেসবুকে কিছু মানুষ আজকাল ফলোয়ারের বান্ডেল অফার দিয়ে থাকে। ৫০০০ ফলোয়ার ২০০০ টাকা বা ২০০০০ ফলোয়ার ৫০০০ টাকা। এমন নানা অফার ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপে বা পেজে পাওয়া যায়। এসব অফারে অনেক সময় প্রতারিত হতে হয়। টাকা দেয়ার পরে নাম্বার বন্ধ পেতে পারেন। আবার ফলোয়ার পেতেও পারেন। তবে এই ফলোয়ার আসলে কোনো কাজে আসবে না। কৃত্রিমভাবে তৈরি করা ফলোয়ার। যা শুধু আপনার ফলোয়ারের সংখ্যাটাই বেশি দেখাবে। অর্গানিক ফলোয়ার যেমন আপনার পোস্ট বা স্ট্যটাসে রিয়্যাকশন করবে এই ফলোয়ার তেমন করবে না। এটিকে মৃত ফলোয়ার বলা যেতে পারে।
কোনটি ভালো?
ফেসবুকসহ সকল সামাজিকমাধ্যমের জন্য অর্গানিক ফলোয়ারই সবচেয়ে ভালো ও যুক্তিযুক্ত। এজন্য অযথা পয়সা খরচ করে ফলোয়ার বাড়ানো উচিৎ নয়। নিজের লেখা, ছবি বা ভিডিওর মান বৃদ্ধি করে অর্গানিক ফলোয়ার বাড়ালে সেটি টেকসই হয় ও জনপ্রিয়তাও বাড়ে।
ফেসবুকসহ সকল সামাজিকমাধ্যমের জন্য অর্গানিক ফলোয়ারই সবচেয়ে ভালো ও যুক্তিযুক্ত। এজন্য অযথা পয়সা খরচ করে ফলোয়ার বাড়ানো উচিৎ নয়। নিজের লেখা, ছবি বা ভিডিওর মান বৃদ্ধি করে অর্গানিক ফলোয়ার বাড়ালে সেটি টেকসই হয় ও জনপ্রিয়তাও বাড়ে।