আবু ওবাইদা আরাফাত: গত ২৩ নভেম্বর। দুপুর ২ টার আগেই কানায় কানায় পূর্ণ গণভবনের বানকুয়েট হল। সারা দেশ হতে নির্বাচিত ১৫০ তরুণের প্রাণবন্ত উপস্থিতি জানান দিচ্ছে একটু পরেই তারা কাঙ্ক্ষিত মুহুর্ত্বের সাক্ষাৎ পেতে যাচ্ছে। দেশের ইতিহাসে প্রথম কোন রাষ্ট্রপ্রধান তরুণদের মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন।
প্রতীক্ষার প্রহর শেষ হতেই নুজহাত চৌধুরীর সঞ্চালনায় শুরু হলো সিআরআই’র আয়োজনে লেটস টক উইথ শেখ হাসিনা।
এতে প্রধানমন্ত্রী তাঁর বেড়ে উঠা, স্বাধীনতা-সংগ্রাম, দেশ ভাবনা, আগামীর বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলেন একই সাথে তরুণদের বিভিন্ন প্রশ্নের সাবলীল উত্তর দেন। তিনি মনোযোগ দিয়ে তরুণদের স্বপ্নের কথাও শুনেন।
প্রধানমন্ত্রীর সাথে ‘কথা বলা’র মত মহতী এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে একজন আমাদের সোমেন কানুনগো। তিনি বাঁশখালীর সাধনপুরের কৃতি সন্তান।
সোমেন কানুনগো তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নে নিয়োজিত অনন্য প্রতিষ্ঠান ডি ইঞ্জিনিয়ারস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। ইতোপূর্বে তিনি জাতীয় পর্যায়ে ইয়ুথ আইকন নির্বাচিত হয়েছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার সাথে সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে তিনি বাঁশখালী টাইমসকে বলেন-‘এই ইভেন্ট আমার কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ৩ ঘন্টার ফর্মাল অনুষ্ঠানের বাইরেও ১ ঘন্টা আমাদের সাথে ইনফর্মালি আড্ডা দিয়েছেন। আমি বাঁশখালীর সন্তান এটা শুনেই তিনি বাঁশখালী ইকো পার্কের কথা বলেন। এটির সুনাম করেন। এটিকে বিশ্বমানের পর্যটনকেন্দ্র করা যাবে বলেও মতামত দেন তিনি। এছাড়াও আমি চট্টগ্রামের দিকে সুনজর ও শিক্ষার পাশাপাশি তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নের ব্যাপারে কথা বলি’
উল্লেখ্য, নির্বাচিত ১৫০ তরুণ ডেলিগেটের সবাই ইয়াং স্টার; স্ব স্ব ক্ষেত্রে সবার আছে প্রসংসাযোগ্য অবদান।