চট্টগ্রামের পটিয়ার কৃতি সন্তান বাংলাদেশের স্বনামধন্য খ্যাতনামা ও বিভিন্ন শিল্প মিল, কলখারকানা এবং দেশের নামকরা বেশ কয়েকটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান শিল্পপতি আলহাজ্ব সাইফুল আলম মাসুদ (এস আলম গ্রুফের চেয়ারম্যান) গতকাল মঙ্গলবার পটিয়া পৌর সদরের ৪নং ওয়ার্ডের নিজ বাড়ীতে সুন্দর নয়নাভিরাম মনোরম পরিবেশে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ এ ৪০০ জন কমপ্লিট গ্রেজুয়েশন মেধাবী শিক্ষার্থী বেকার যুবকদের অফিসার পদে ও ৪০০ জন পিয়ন পদে সর্বমোট ৮০০ বেকার যুবককে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে দিয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত এস আলমের বাড়ীতে কয়েক হাজার মানুষের আগমন ঘটে। এতে আশেপাশের লোকজন উৎসুক জনতা সাইফুল আলম মাসুদ সাহেবকে এক নজরে দেখার জন্য ভীড় করে। তিনি ইচ্ছা করলে এমপি, মন্ত্রী হতে পারতেন। সকল লোভ লালসার উর্ধ্বে থেকে নিজেকে সমাজ সেবায় সারা বাংলাদেশে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন।
এতে অনেক লোক কর্মসংস্থান পেয়ে মন্তব্য করেন, এমন বরপুত্র পটিয়ায় জন্ম নেওয়ায় সত্যিই পটিয়াবাসী গর্বিত। তাঁছাড়া তিনি আনুমানিক তার বিভিন্ন ব্যাংক ও শিল্প কলখারকানায় কয়েক লক্ষ যুবক-যুবতীকে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে দিয়ে পটিয়া তথা সারা বাংলাদেশে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশ জুড়ে সাইফুল আলম মাসুদ প্রকাশ (এস আলমকে) সবাই চিনে ও জানে এবং রাজনৈতিক দলের প্রধানদের সাথে তাঁর ভাল সম্পর্ক রয়েছে। সাদা মনের এ মানুষটি পটিয়ায় জন্ম না হলে অনেক শিক্ষিত বেকার যুবককে পথে পথে ঘুরতে হতো বলে পটিয়াবাসীর অভিমত। এ মহান ব্যক্তির জন্ম নেওয়ার ফলে পটিয়া এক একটি আলোকিত সমাজ হিসেবে গড়ে উঠেছে। আল্লাহ তালার অশেষ রহমত এ মহান ব্যক্তিটি দীর্ঘদিন মানুষের মাঝে বেঁচে থাকুক এমন মন্তব্য পটিয়ার লক্ষ লক্ষ মানুষের। তিনি গরীব, অসহায়, দুঃখী ও মেহনতী মানুষের হৃদয়ের মনিকোঠায় স্থান করে নিয়েছে। ক্ষণে জন্মা এ মহান পুরুষ পটিয়াতে আর দ্বিতীয় একজন জন্ম নিবে কিনা সচেতন মহেলর অভিমত।
স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে পটিয়ায় অনেক নামী দামী শিল্পপতি থাকলেও, পটিয়ার শিক্ষিত বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান করে দেওয়ার কোনো উদ্যেগ গ্রহন করেনি তাঁরা। সাইফুল আলম মাসুদ মানুষকে হজ্বে গমন, বাড়ী-ঘর নির্মান, বিবাহের আর্থিক সহযোগীতা, গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার খরচ সহ নানান সাহায্য সহযোগীতা বঙ্গপোসাগরের ন্যায় হাত প্রসারিত করে দিয়েছেন। যার ফলে পটিয়ার সর্বস্তরের মানুষ এ মহান ব্যক্তিটির কাছে চির কৃতজ্ঞ। পটিয়াবাসী সবসময় তাঁর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।
সূত্র: কালের কথা২৪