জলদী হোসাইনিয়া মাদরাসাও কামিল (এম.এ) পাঠদানের অনুমোদন পেল
কামিলে (মাস্টার্স) পাঠদানের অনুমোদন পেল আরো একটি মাদরাসা- জলদী হোসাইনিয়া ফাজিল মাদরাসা। আগের রিপোর্টে শুধু বাঁশখালীর পুঁইছড়ি ইসলামিয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসার কথা বলা হয়েছিল।
এনিয়ে বাঁশখালী উপজেলায় দুই দুইটি মাদরাসা আরবী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক কামিলে পাঠদানের স্বীকৃতি পেল। জলদী হোসাইনিয়া মাদরাসা কামিলের পাঠদানের স্বীকৃতি পাওয়া বাঁশখালীর উত্তর দিক হতে একেবারে চাম্বল পর্যন্ত একচেটিয়া শিক্ষার্থীরা বাঁশখালীতেই কামিলে পড়াশোনার সুযোগ পাবে।
আবার পুঁইছড়ি ইসলামিয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসা কামিলের পাঠদানের অনুমতি পাওয়ায় বাঁশখালীর দক্ষিণাংশ ছাড়াও পাশের উপজেলা পেকুয়ার শিক্ষার্থীরাও এতে পড়ার সুযোগ পাবে।
বাঁশখালীবাসীর জন্য এটা সুখবরই বটে।
জলদী হোসাইনিয়া মাদরাসার কামিলে পাঠদানের অনুমতি পাওয়ায় শোকরিয়া জানিয়ে মাদরাসা কর্তৃপক্ষ থেকে সাবেক পৌরমেয়র কামরুল ইসলাম হোসাইনী বাঁশখালী টাইমসকে জানান, এটা অনেক বড় প্রাপ্তি। আল্লাহর কাছে হাজার শোকরিয়া। বাঁশখালীর মাঝামাঝিতে এই মাদরাসার অবস্থান হওয়াতে পুরো বাঁশখালীর শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার বাইরেও যোগাযোগ সুবিধাটা পাবে। হোসাইনিয়া মাদরাসার কামিল পাঠদান প্রাপ্য ছিল, আল্লাহর রহমতে তা পেয়েছে। তিনি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় ও তদ্বীয় ভিসি ড. আহসান সাইয়েদে প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
বাঁশখালীর প্রথম কামিল মাদরাসা হিসেবে যুক্ত হলো জলদী হোসাইনিয়া ফাজিল মাদরাসা ও পুঁইছড়ি ইসলামিয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসার নাম।
আরও পড়ুন :
বাঁশখালীর প্রথম কামিল মাদরাসার স্বীকৃতি পেল পুঁইছড়ি ইসলামিয়া মাদরাসা